আজ || বুধবার, ০১ মে ২০২৪
শিরোনাম :
  তালায় খাদ্য নিরাপত্তায় ঝুঁকি ও ব্যবস্থাপনা বিষয়ক প্রশিক্ষণ       তালায় ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীদের মাঝে হাঁসের বাচ্চা বিতরণ       তালায় জাতীয় শিক্ষা সপ্তাহ উপলক্ষ্যে প্রতিযোগিতা       তালায় প্রাথমিক বিদ্যালয়ের নতুন ভবনের ভিত্তি প্রস্থর স্থাপনের উদ্বোধন       তালা উপজেলা চেয়ারম্যান ঘোষ সনৎ কুমারের সমর্থনে বর্ধিত সভা অনুষ্ঠিত       তালায় অসুস্থ বন্ধুর জন্য ৩০ হাজার টাকা দিলেন বন্ধুরা       তালায় তিন দিনব্যাপী কৃষি মেলার সমাপনী       সাতক্ষীরায় বৈদ্যুতিক খুটিতে ধাক্কায় মোটরসাইকেল চালক নিহত       তালায় সর্বজনীন পেনশন স্কিম বিষয়ক অবহিতকরণ সভা       তালায় আরএমটিপি প্রকল্পের বাজার সংযোগ সভা অনুষ্ঠিত    
 


কপিলমুনিতে বীর মুক্তিযোদ্ধা ইমরানুল চাকলাদারের উদ্যোগে কম্বল বিতরণ

এ কে আজাদ, কপিলমুনিঃ

খুলনার পাইকগাছা উপজেলার কপিলমুনি হরিঢালী ও নগর শ্রীরামপুর এলাকায় শীতার্ত অসহায় গরিব-দুঃখী ছয় শতাধিক মানুষের মাঝে কম্বল বিতরণ করা হয়েছে।

কম্বল বিতরণে সার্বিক সহযোগিতা করেন, মার্কিন যুক্তরাস্ট্রের প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের ইলেকশন ক্যাম্পেইন কমিটির ফ্লোরিডা চ্যাপ্টারের উপদেস্টা, এশিয়ান হিউম্যান রাইটসের ভাইস প্রেসিডেন্ট, স্বাধীনতার সুবর্ন জয়ন্তী উদযাপন কমিটির কো কনভেনর, চীন-বাংলাদেশ মৈত্রী সমিতির সহ সভাপতি, মুন্সিগঞ্জের লৌহজং উপজেলার কলমা ইউনিয়নের ডহরীর সুপরিচিত কৃতি সন্তান, বিশিষ্ট সমাজসেবক, দানবীর, খ্যাতিমান রাজনীতিবিদ ও সৎ-নির্লোভ জনদরদী, বীর মুক্তিযোদ্ধা ইমরানুল হক চাকলাদার। সোমবার সকালে খুলনার পাইকগাছা উপজেলার হরিঢালীর বায়তুল মা’মুর জামে মসজিদ (মুন্সিবাড়ী নগর শ্রীরামপুর) ৬ শতাধিক অসহায় ও দুস্থদের উপস্থিতিতে কম্বল বিতরণ করা হয়।

এসময় উপস্থিত ছিলেন পাইকগাছা-কপিলমুনির কৃতি সন্তান দৈনিক ইত্তেফাকের সিনিয়র রিপোর্টার আনোয়ার আলদীন, কপিলমুনি প্রেসক্লাবের সভাপতি শেখ সামসুল আলম পিন্টু, সাংবাদিক ও মানবাধিকারকর্মী মোস্তাফিজুর রহমান পারভেজ, সিনিয়র সাংবাদিক জিএম আসলাম হোসেন, সাংবাদিক শেখ সেকেন্দার আলী, প্রেসক্লাবের দপ্তর সম্পাদক একে আজাদ, নিরাপদ সড়ক চাই সংগঠনের উপজেলা সভাপতি মোঃশফিউল ইসলাম, সাংবাদিক পলাশ কর্মকার প্রমুখ। এদিকে নতুন কম্বল পেয়ে আনন্দ প্রকাশ করেন শীতার্ত মানুষেরা।

শ্রীরামপুর গ্রামের জাহানারা নামের একজন বলেন, বাড়িঘর তেমন কিছুই নেই।শীতে অতি কস্টে আছি।নিদারুন কস্ট শীতের পোশাক খুব সামান্য । শীতে শরীর কাঁপে ঠনঠন করে। এই কম্বল পেয়ে বড় উপকার হলো। আর ষাটোর্ধ্ব আশা রহিমা বলেন, কাজ নাই। খুবই অসহায়। আমাদের খোঁজ নেওয়ার কোনো মানুষ নেই।শীতে খুবই কষ্ট হচ্ছে। কম্বলখানা পেলে খুব ভালো হলো। সলুয়া গ্রামের ৮০ বছরের বৃদ্ধা সখিনা বলেন, আমরা খুবই গরিব। অসহায় মানুষ। যে ঠান্ডা পড়েছে কম্বল খুব দরকার ছিল। কিন্তু কম্বল দেয়নি। প্রথম একটা কম্বল পেলাম। কম্বল পেয়ে আমি খুশি।খুবই খুশি।কপিলমুনি সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের পঞ্চম শ্রেনীর ছাত্রী হতদরিদ্র সুমাইয়া ও রুপা কম্বল পেয়ে খুবই আনন্দিত।


Top